চাকরিতে কোটা পুনর্বহালের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ বিকাল ০৪:২০, রবিবার, ৯ জুন, ২০২৪, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিল করে ২০১৮ সালে দেওয়া পরিপত্র সম্প্রতি অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ।

আজ রবিবার সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানান রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। এ বিষয়ে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।

এর আগে গত ৫ জুন প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। এর ফলে সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল থাকবে।

সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর জারি করা পরিপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিব, পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানসহ সংশ্লিষ্টদের সাতদিনের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছিল।

এ সংক্রান্ত রিটের শুনানি নিয়ে ২০২১ সালের ৬ ডিসেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।

নারী কোটা ১০ শতাংশ, মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩০ শতাংশ এবং জেলা কোটা ১০ শতাংশ বাতিল করে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর এ পরিপত্র জারি করা হয়।

তখন রিটকারীরা জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ কোটা নবম গ্রেড (পূর্বতন প্রথম শ্রেণি) এবং ১০ম থেকে ১৩তম গ্রেড (পূর্বতন দ্বিতীয় শ্রেণি) বাতিল করে (তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণি) ১৪ থেকে ২০তম গ্রেডে রাখা হয়েছে। যা বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরবর্তী প্রজন্মকে হেয়প্রতিপন্ন করার শামিল।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-১ শাখা থেকে ২০১৮ সালের ৪ অক্টোবর নবম গ্রেড এবং ১০ম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত সরাসরি নিয়োগে মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল করে একটি পরিপত্র জারি করা হয়।

সেখানে বলা হয়েছিল, ৯ম গ্রেড (পূর্বতন ১ম শ্রেণি) এবং ১০ম-১৩তম গ্রেড (পূর্বতন ২য় শ্রেণি) পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধাতালিকার ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে হবে। ওই পদসমূহে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা পদ্ধতি বাতিল করা হলো।

ওই পরিপত্র চ্যালেঞ্জ করে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রজন্ম কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের সভাপতি অহিদুল ইসলাম তুষারসহ সাতজন হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।

ওই রিটের শুনানি নিয়ে কোটা বাতিলের পরিপত্র কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।

সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যে ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে ৫৬ শতাংশ কোটা বাতিল করা হয়। তবে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিতে কোটা ব্যবস্থা বহাল রাখে সরকার।

Share This Article

সার্বজনীন পেনশন স্কিম কতৃপক্ষের সঙ্গে সাত ব্যাংকের সমঝোতা স্বাক্ষর

এমডি পদে কী মধু আছে, জানতে চান প্রধানমন্ত্রী

খেলার মাঝেই অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়া

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার

নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমারকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন

হজে গিয়ে ৬০ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৫১৯৮১ জন

দেশের সম্পদ বিক্রি করে ক্ষমতায় থাকার মানুষ আমি না: প্রধানমন্ত্রী

‘যতদিন পদ্মা সেতু থাকবে, শেখ হাসিনার নাম উচ্চারিত হবে’

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করলেন স্টারমার

ব্রিটেনের নির্বাচনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রার্থীদের বাজিমাত

সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী লিজের ‘লজ্জার রেকর্ড’


‘সময়মতো হাজির না হলে সাফাইয়ের আর সুযোগ পাবেন না বেনজীর’

রাফসান দ্য ছোট ভাইয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

দেশে রোহিঙ্গা ভোটার কত, জানতে চান হাইকোর্ট

ঢাকা ওয়াসার ডিএমডি ইয়াজদানির বরখাস্তের সিদ্ধান্ত হাইকোর্টে বাতিল

খেলাপি ঋণের লাগাম টানতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে: আইনমন্ত্রী

বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণের মহাপরিচালক হলেন সাবেক প্রধান বিচারপতি

জাল টাকার ‘মাফিয়া’ জাকির আটক

সরকারি চাকরিতে ৩০ শতাংশ মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল

দায়িত্ব নিলেন র‌্যাবের নতুন মহাপরিচালক

এমপি আজিম হত্যায় আরও ২ জনের নাম পেয়েছে ডিবি

ধর্ষণের অভিযোগ থেকে আইডিয়ালের মুশতাককে অব্যাহতির সুপারিশ