সৌদি বাদশাহ সালমান হাসপাতালে ভর্তি

  নিউজ ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ সকাল ০৯:৪৫, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩০

বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজকে জেদ্দার কিং ফয়সাল স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষার জন্য তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ পরীক্ষার জন্য কয়েক ঘণ্টা লাগতে পারে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। 

সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। জেদ্দার কিং ফয়সাল স্পেশালাইজড হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। সৌদি আরবের রাজকীয় আদালত এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, নিয়মিত মেডিক্যাল চেকআপের জন্য তাকে হাসপাতালে নেওয়া হয়েছে। গতকাল বুধবার গালফ নিউজের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

রাজকীয় আদালত এক বিবৃতিতে আরও জানায়, বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজকে জেদ্দার কিং ফয়সাল স্পেশালাইজড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষার জন্য তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ পরীক্ষার জন্য কয়েক ঘণ্টা লাগতে পারে বলেও বিবৃতিতে জানানো হয়েছে। ২০১৫ সালে সৌদি আরবের ক্ষমতায় আসেন সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ। 

এর আগে, ২০২২ সালের মে মাসে শারীরিক সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন বাদশাহ সালমান। ঐ সময় তার কোলোনোস্কপি ও মেডিক্যাল পরীক্ষা করা হয়। 

সেসময় রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, বাদশাহ সালমান তার হার্টের পেসমেকারের ব্যাটারি প্রতিস্থাপনের জন্য রাজধানী রিয়াদের একটি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এছাড়া ২০২০ সালে একবার অস্ত্রোপচার করেছিলেন তিনি। সেই সময় সৌদি বাদশাহের শারীরিক অবস্থা নিয়ে নানা জল্পনা ছড়িয়ে পড়ে।

Share This Article


ইসরাইলে সরকার পতনের ডাক

জেল থেকে বেরিয়ে হুঙ্কার কেজরিওয়ালের

নেতানিয়াহুর সমালোচনায় আমিরাত

এবার প্রধানমন্ত্রী হওয়া মোদির জন্য অনেক কঠিন হবে: কংগ্রেস সভাপতি

জিম্মির নতুন ভিডিও প্রকাশ করল হামাসের সশস্ত্র শাখা

জলবায়ুর চেয়ে অভিবাসন নিয়ে বেশি আতঙ্কিত ইউরোপীয়রা : গবেষণা

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় একদিনে দুইশরও বেশি মানুষের মৃত্যু

বিশ্বে রেমিট্যান্স প্রাপ্তিতে বাংলাদেশ অষ্টম, অভিবাসী পাঠানোয় ষষ্ঠ

আমেরিকা ‘নির্দয়ভাবে’ ফিলিস্তিনের জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদে বাধা দিচ্ছে: চীন

ইসরায়েলের প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী কারা, রপ্তানি স্থগিত করেছে কোন কোন দেশ?

স্বাধীন ফিলিস্তিন গঠনের পক্ষে জাতিসংঘে ১৪৩ দেশ

ভারতে হিন্দু নয়, মুসলিম জনসংখ্যা কমেছে সবচেয়ে বেশি, ভুল তথ্য ছড়ানো হচ্ছে: প্রতিবেদন