গ্রামীণ ফোনের ইনকামিং কল চার্জ বন্ধ করলেও বিদেশী বন্ধুদের দ্বারা সরকারকে থ্রেট দিয়েছিলেন ইউনুস!

  বাংলাদেশের কথা ডেস্ক
  প্রকাশিতঃ দুপুর ০১:৪২, শনিবার, ৬ এপ্রিল, ২০২৪, ২৩ চৈত্র ১৪৩১

দেশের একমাত্র নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মাদ ইউনুস। তবে অনান্য দেশের নোবেল লরিয়েটরা জাতির স্বার্থে ইতিবাচক কর্মকান্ডে যুক্ত থাকলেও ইউনূস তার বিপরীত। প্রায় অর্ধ শতাধিক প্রতিষ্ঠান চালু করে তিনি জড়িয়েছেন নানান অনিয়মে। তারমধ্যে অন্যতম ‘গ্রামীণ ফোন’, যার মাধ্যমেও তিনি ‘রক্ত’ চুষেছেন সাধারণ মানুষদের। কেননা প্রবাসে কিংবা কর্মের কারণে দূরে থাকা আপনজনদের সাথে কথা বলতে গ্রামীণ ফোন ব্যবহার করতো মানুষ। আর সেই আবেগকে পুজি করে ‘ইনকামিং কল চার্জ’ নাম দিয়ে অসাধু ব্যবসায় নেমেছিলো মুনাফাখোর ইউনূস। তাতে বাধা দিলে বিদেশী বন্ধুদের দ্বারা সরকারকে থ্রেটও দেন এই নোবেল বিজয়ী।

তথ্য মতে, ১৯৯১ সালে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকতে বিএনপি নেতা মোরশেদ খানকে মনোপলি ব্যবসা করতে দিতে সিটিসেল ছাড়া আর কোন মোবাইল ফোন কোম্পানিকে লাইসেন্স দেননি। তবে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা ড. ইউনুস তথা গ্রামীন ফোনকে লাইসেন্স দিয়ে সেই মনোপলি ব্যবসা ভেঙ্গে দেন। তখন সিটিসেল ও গ্রামীণ ফোন তাদের কল পলিসিতে ‘ইনকামিং চার্জ’ আরোপ করে। অর্থাৎ, কারো ফোন রিসিভ করলে এর জন্যেও গ্রাহককে দিতে হতো বাড়তি চার্জ, যা ছিলো অন্যায্য, অমানবিক ও আইন বহির্ভূত পিলিসি।

সূত্র মতে, তৎকালীন টেলিফোন মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ইনকামিং চার্জের বিরোধিতা করেন। আর এতেই ক্ষিপ্ত হন ড. ইউনুস। তিনি বেশ কিছু মার্কিন সিনেটর-কংগ্রেসম্যানকে দিয়ে বাংলাদেশ সরকারকে চিঠি লেখান। এসব চিঠিতে লেখা হয় ‘ডক্টর মুহাম্মদ ইউনুস আমাদের বন্ধু। তাকে যেন সরকার দেখে রাখে’। কিন্তু বিদেশি চাপ-খবরদারিকে পাত্তা না দিয়ে ‘ইনকামিং চার্জ’ বাতিলের বিষয়ে অটল থাকেন শেখ হাসিনা। কেননা ইনকামিং চার্জ কাটা ছিলো সাধারণ মানুষদের সাথে এক ধরণের প্রতারণামূলক অসাধু ব্যবসা। বরং কল যিনি দিবেন তার থেকে চার্জ কাটা ন্যায্যতা।ফলে জনগনের বৈধ অধিকার প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়তায় অবশেষে দেশের মানুষ স্বল্প মূল্যে সেল ফোন ব্যবহারের অফুরন্ত সুযোগ পায়।

Share This Article


মে দিবসে প্রধানমন্ত্রীর হুঁশিয়ারি: শ্রমিকদের বঞ্চিত করলে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন হলেও ছাড় নয়

স্বাস্থ্যসেবায় বিপ্লব 'কমিউনিটি ক্লিনিক': কমেছে মাতৃ-শিশুমৃত্যু, মিলছে উন্নত সেবা

মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিবেদনে ইচ্ছেকৃত ভুল নাকি অপরিপক্কতা?

বাংলাদেশের উন্নতি দেখে আমাদের লজ্জা হয়: পাক প্রধানমন্ত্রী

স্পট মধুখালী: কোনো হিন্দু নয়, দুই ভাইকে প্রথম আঘাত করেছিলেন চেয়ারম্যান!

উপজেলা নির্বাচন প্রশ্নে আওয়ামী লীগের সিদ্ধান্তকে সমর্থন বিএনপি নেতা মঈন খানের!

নির্দলীয় উপজেলা নির্বাচনে বিভিন্ন দলের বর্জন কি তাৎপর্যপূর্ণ?

আইএমএফের ঋণ: তৃতীয় কিস্তির জন্য ৯ শর্ত পূরণ বাংলাদেশের!

যে কারণে স্থায়ী জামিন পাননি ইউনূস

শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনায় মসৃণভাবে এগিয়ে যাচ্ছেন: মার্কিন থিংক ট্যাংক

মোমবাতি জ্বালিয়ে সেহরি-ইফতার খাবারের দিন এখন অতীত!

ভিসা নিষেধাজ্ঞায় ইউনুসের হাত!